গাওয়া ঘি (Ghee)-১ কেজি
গাওয়া ঘি (Ghee) বাঙালি রসনার এক ঐতিহ্যবাহী উপাদান। গরম ভাত অথবা ভর্তার সাথে একটুখানি ঘি খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। শুধু ভাত ভর্তাই নয়, পোলাও, কোরমা বা বিরিয়ানী থেকে শুরু করে মিষ্টান্ন সব ধরনের খাবার প্রস্তুতিতেই এর ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। এটি মূলত এক ধরনের দুগ্ধ জাত খাবার। দুধ থেকে ননী বা দুধের ক্রিম আলাদা করে তা জ্বাল দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাবারটি। মাখনের সাথে এর একটি পার্থক্য হচ্ছে এটি রেফ্রিজারেটরে না রেখেও দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়।
গাওয়া ঘি (Ghee) বাঙালি রসনার এক ঐতিহ্যবাহী উপাদান। গরম ভাত অথবা ভর্তার সাথে একটুখানি ঘি খাবারের স্বাদকে বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। শুধু ভাত ভর্তাই নয়, পোলাও, কোরমা বা বিরিয়ানী থেকে শুরু করে মিষ্টান্ন সব ধরনের খাবার প্রস্তুতিতেই এর ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। এটি মূলত এক ধরনের দুগ্ধ জাত খাবার। দুধ থেকে ননী বা দুধের ক্রিম আলাদা করে তা জ্বাল দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাবারটি। মাখনের সাথে এর একটি পার্থক্য হচ্ছে এটি রেফ্রিজারেটরে না রেখেও দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়।
উপাদানঃ
আদি শপের ঘি খাঁটি দুধের ক্রিম থেকে তৈরি করা হয়। তারপর ক্রিম থেকে মন্থন করা হয়, পৃষ্ঠ থেকে যে কোনও ইমপিউরিটিস বাদ দেওয়া হয়, এবং তারপর পরিষ্কার, স্থির তরল চর্বি ঢেলে এবং ধরে রাখে, এবং নীচের অংশে স্থির থাকা কঠিন অবশিষ্টাংশগুলিকে ফেলে দেয়।
ঘি এর উপকারিতা –
১। স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার।
২। এটি হজমজনিত সমস্যা দূর করে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিরসনেও ভূমিকা রাখে।
৩। মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ভূমিকা রাখে।
৪। হৃদস্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো।
৫। এটি প্রদাহবিরোধী একটি খাবার।
৬। ত্বক ভালো রাখে। একই সাথে মুখের ঘা দূর করতে সাহায্য করে।
৭। ক্ষুধামন্দা দূর করতে ভূমিকা রাখে।
৮। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে এর বিশেষ ব্যবহার রয়েছে।
ঘি এর ব্যবহারঃ
১।রান্নার তেলের জায়গায় ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে।
২। টাডকা বানাতে ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৩।মাখনের পরিবর্তে টোস্টে ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪। সবজি রান্নার জন্য ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫। সকালের কফিতে এক চামচ ঘি যোগ করা যেতে পারে।
There are no reviews yet.